স্মৃতি


প্রখর রোদ্রে চৈত্র সংক্রান্তিতে,
খেয়ালি মনে শিশুদের দলে
ধানক্ষেতে পানি সেচ দেয়া পুকুরে |
খুটিয়ে তুলেছি কেশুর মহানন্দে ,
কখনও জল সেচিতে
ধরেছিলাম রশি সেওতির
কখনও বসে জলের ধারে
ভিজিয়েছি ঘামে ভেজা সিক্ত শরীর|
যখন ক্লান্ত রোদে মোর কায়া
  দিয়েছিল ক্ষণিক শান্তি
পাংশু মেঘের ছায়া|
এমনি সময়
দুই ত্রয়োদশীর গল্প,
শোনা যায় অল্প |
কহে অন্যজনে
একটি ছেলের বজ্জাতি,
বারবার কাপিয়ে তোলে
বুকের পাতি |
বলেছিল যেন তারে ভালোবাসি
  মাথা তুলে দেখি
তারা এসেছে কাছাকাছি | 
কম্পিত কণ্ঠে শুনি
দীপুদা!
শুনে ডাক- ... ..      

 জনশুন্য চৈতের দুপুরে ....
দাড়ালাম গিয়ে গাছের তলে|
দক্ষিণা সমীরে
একপত্র অন্য পাতাকে
আলতো করে চুমে.....
তপ্ত লাল লৌহ যেমন হয় শীতল
পানি পেলে , ...
তেমনি হৃদয় জুড়ায়
তরুনীকে দেখলে|
দুটি সর্প মিলিছে
দূরের একটি গাছের ডালে,
আমরা শুধু খেয়েছি
কেশুর দাতেছিলে , .....
তিনজনে মিলে|
দেখেছি আজ অনেক কিছু
বদলেছে সময়ের ব্যবধানে, ....
সেই বৃক্ষের নিচে |
আমি আজি একা !
নির্জন দুপুরে,

Post a Comment

0 Comments